সামাজিক পর্যায়

!এ কেমন ♥ ভালোবাসা!

এ কেমন ভালোবাসা!

যেখানে শুধুই অপমান আছে ঠাসা,

এ কেমন ভালোবাসা?

যেখানে মানুষ হারায় বাঁচার আশা..

এ কেমন ভালোবাসা !!

যেখানে প্রতি কথায় ওঠে হাত,

এ কি আদৌ ভালোবাসা?

যেখানে আশঙ্কাতে কাটে রাত..

এ কেমন ভালোবাসা !

যেখানে প্রতিরাতে চলে অত্যাচার,

এ কেমন ভালোবাসা?

যেখানে শুধুই অন্যায় -অবিচার..

এ কেমন ভালোবাসা !!

যেখানে পরিকল্পিত মৃত্যুফাঁদ,

এ কেমন ভালোবাসা?

যেখানে মরার কারণ অবসাদ..

এ কেমন ভালোবাসা !!!

যেখানে নেই কোনো সম্মান,

এ কি সত্যিই ভালোবাসা?

যেখানে নাকি মৃত্যুই সমাধান!! ..

গোরা…

 

একলা শালিক!

রাত্রি তখন নটা,

দেখি,পথের মাঝে একটা শালিক দাঁড়িয়ে একা একা।

অবাক হলাম দেখে,

রাস্তা-মাঝে একলা শালিক ঘুরছে কিসের দুঃখে!

শঙ্কা জাগলো মনে,

ঘর ছেড়ে সে এতো রাতে কিসের প্রয়োজনে!

মন বিদ্ধ প্রশ্নবানে!

শালিক টাকে একলা ফেলে যাব কেমনে?

যদি জানতে পারি কিছু,

সব ছেড়ে তাই শালিকটার নিলাম আমি পিছু।

ব’লি কোন সে অসম্মানে!

আপন বাসা ছেড়ে শালিক, নেমেছো পথের পানে?

নেমেছি কেনো পথে !

আমার বলে নেই তো কিছুই বুঝেছি আজ রাতে।

ছেড়ে দিলে কোন শর্তে?

পথিক,বিধাতা দিয়েছে বিশ্বনিখিল ওই বাসার পরিবর্তে।

তুমি বাসায় ফিরবে না?

অনেক হলো আপন আপন, ঘরে আর তো রব না,

এবার একলা চলার বিশ্বে পথিক দিলাম রওনা।।

23/06/2023.

 

 

কবি মন

মন বলেছে লিখতে থাক,যা আছে তোর মনে,

মন বলেছে লিখতে থাক,কাগজ কলমে।

মনের সাথে দ্বন্দ্ব করে লিখতে হবে তোকে,

যে কথাটা বলিসনি তুই,দুঃখ ব্যথা শোকে।

যখনই আসুক ভাবনাগুলো স্বপ্নে বা জাগরণে,

সেই শব্দ সহজ ছন্দে সাজিয়ে নে তুই মনে।

দেখবি,অনেক কথা আছে জমা চেতনে অচেতনে,

তোকে সেই কথাটাই লিখতে হবে অতি সযতনে।

জীবন পথের দুঃখ ব্যথা,হাসি কান্না সুখ,

যেখানে পারিস লিখতে থাক ডাইরি বা নোটবুক।

লিখতে লিখতে বেরিয়ে আসবে একটা কবি মন,

মনের মাঝে ভিড় করবে লেখার উপকরণ।

যখন মনের মাঝে কথামালা খেলবে সারাক্ষণ,

তখন থেকেই ঘটবে রে তোর মনের উত্তরণ।

 

 

জানলা খুলে দে রে ওরে,
বাতাস লাগুক প্রাণে,
মনটা বড় উতলা আজ,
দক্ষিনা হওয়ার টানে..

প্রতিদিনের এই বন্দী দশা
লাগছে না আর ভালো,
শ্বাসরোধ হয়ে আসছে আমার
বুঝি প্রাণটা এবার গেলো..

কবে লাগবে হাওয়া উদাস মনে,
জুড়াবে পরানখানি,
স্বস্তির শ্বাস নেবো আবার,
আর হবে না প্রাণহানি..

আগের মত বাহির হব
কাজ হবে ফের শুরু,
জীবাণুর ভয় থাকবেনা আর
বুক করবেনা দুরুদুরু..

 

 

ধরার মাঝে অধরা থাক যত দুঃখ গ্লানি,

নতুন বছরে বর্ষিত হোক শুধু শান্তির বাণী..

জানি ‘আঠাশ নিয়েছে কাড়ি আমাদের প্রিয়জন,

এসো আজ একজোট হয়ে করি কারণ অন্বেষণ..

রোগ জ্বরা সব দূর হয়ে যাক মুছে যাক ভয় ভীতি,

সুস্থ সমাজে বাঁচুক সকলে ফিরুক বাঙালি সংস্কৃতি..

সবাই দুমুঠো পেট ভরে খাক হাসুক প্রাণভরে,

নতুন বছরে এই টুকু মোর প্রার্থনা ঈশ্বরে..

 

এ কেমন বিচার!

মা তো আমার কথায় কথায়,এঁটোর বিচার করে,

তোমরা  কি কেউ বলতে পারো, কে মায়ের বিচার করে!!!

কথায় কথায় মা যে বলে, এটা মানতে হয়,

আমার মা যা শিখিয়ে গেছেন, সে কি মিথ্যা হয়!!

বলি, ভাতটা যদি এঁটো হয়, তবে ডাল টা কেন নয়?

দুটোই যদি শস্য দানা, তাহলে, কিভাবে তফাৎ হয়?

চেঁচিয়ে তাই বলছে ডাল , এটাতো ঠিক নয়,

এভাবে কি কোনো কিছুর সঠিক বিচার হয় !

প্রমান জলে ফুটতে থাকি সমান তালে তালে,

তাহলে তফাৎ কিভাবে করো চালে আর ডালে !

বিচার যদি করতেই হয় সঠিক বিচার করো,

ভাত এর সাথে ডাল কেও, তবে এঁটো স্বীকার করো..

পাড়ার যত মোড়ল ছিল, ডাকলো পাড়ার মায়েদের,

এঁটোর তত্ব বুঝতে গিয়ে, ঘাম ছুটলো তাঁদের ..

শেষে মোড়ল মশাই কহেন হেঁকে, মাকেই দিলাম সাথ,

ডাল ফুটিয়ে ডালই হয়, কিন্তু চাল ফুটিয়ে ভাত,

যদি ডাল ও ফোটার পরে, নতুন নাম নিতো,

তবেই সে চালে এর সাথে, একই তকমা পেতো..

 

 

চলার পথে তুই একা নোস আমিও আছি সাথে,

ঘাত আঘাতের জীবন খাতার প্রতি পৃষ্ঠাতে.

আসবে অনেক বিঘ্ন বিপদ,আসবে অবহেলা,

তবু আমি ছাড়বো না -হাল একসাথে পথচলা..

তুই যে আমার শক্তি ওরে জীবন পথের পথিক,

তোরই জন্য আজকে আমি হয়ে গেছি নির্ভিক.

জীবন মানে জী-বাংলা নয় যে  আমি জানি,

একটুকরো শান্তির খোঁজে অনেকটা হয়রানি..

তাই লড়তে হবে একই সাথে চোয়াল শক্ত করে,

যাতে বৈতরণী পেরোতে পারি তোরই হাতটা ধরে.

 

 

পরগাছা
তুমি স্বাধীন আমিও স্বাধীন
তবু কেন তোমার অধীন??
পরাধীনতার শৃঙ্খল তবে কী
ঘুচবেনা কোনোদিন??
বিয়ে করে এনেছো বলেই
চোকাতে হবে ঋণ??
তাই ভাত কাপড়ের দায়িত্ব নিয়েই
ভাবলে আমায় দীন!!
মেয়েরা ছেড়ে আসে বলেই
বাধঁতে পারো ঘর,
সংসার টা বাঁধে তারাই
তবু তারাই কেন পর??
কিসের এতো বৈষম্য
বলতে পার বাছা??
পর কে আপন করেও
কেন হই গো পরগাছা!!
বদলাচ্ছে সমাজ এবার
শুধরিয়ে যাও তোমরা,
শিরদাঁড়া টা শক্ত করে
লড়বো এবার আমরা…
কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলবো
এবার সমানে সমানে,
আঘাত হানতে দেবো না আর
মোদের আত্মসম্মানে..

 

১০

 

এ কেমন বৈশাখ!

নেই কোনো আড়ম্বর,

শুধু একটাই চিন্তা সবার,

কিভাবে জুটবে দুমুঠো খাবার?

এ কেমন বৈশাখ?

মানুষ হারিয়েছে আশা

নতুন পোশাক পরার,

চারিদিকে আজ শুধু

কাজ হারা শ্রমিকের হাহাকার..

এ কেমন বৈশাখ!!

চোখে মুখে নেই খুশি,

দুশ্চিন্তায় ভুগছে মানুষ,

অবসাদ রাশি রাশি.

এ কেমন বৈশাখ?

করোনাতঙ্কে শঙ্কিত মানুষ

স্বেচ্ছা বন্দী ঘরে,

করোনা বুঝি প্রিয়জনের

প্রাণ নিলো আজ কেড়ে.

 

১১

 

ঝড় থেমে যাবে একদিন

শুধু থেকে যাবে যত ক্ষত,

হয়তো প্রলেপও পড়বে কিছুটা,

সময় পেরিয়ে যাবে যত..

ঝড় থেমে যাবে একদিন

শুধু রয়ে যাবে এই ভীতি,

মনের মধ্যে ডুকরে কাঁদবে,

প্রিয়জন হারানোর স্মৃতি.

ঝড় থেমে যাবে একদিন,

কেউ বা হারাবে পথের দিশা.

কেউ বা কিছু সৃষ্টি করার,

বাঁচিয়ে রাখবে আশা..

ঝড় থেমে যাবে একদিন

হয়তো সকলে একজোট হয়ে

গড়বে নতুন দেশ,

হয়তো একদিন অবসান হবে

সব জাতি বিদ্বেষ..

ঝড় থেমে যাবে একদিন

বাঁচতে শিখবে মানুষ আবার,

কেটে যাবে রোগ জরা ,

প্রকৃতিকে আরও আঁকড়ে ধরবে,

আপন হবে ধরা।

ঝড় থেমে যাবে একদিন

আসবে নতুন ভোর,

হবে দুঃখের অবসান,

জগৎ সভায় গাইবো আবার

মানবতার গান..

 

১২

 

যে পাখি ভুলেই গেছে..

কতদিন সে বন্দী আছে খাঁচার মাঝে,

তবু স্বপ্ন দেখে মুক্তির সে সকাল হতে সাঁঝে.

স্বপ্ন দেখে মেলছে ডানা সুনীল আকাশে,

দেখতে পাবে প্রকৃতির রূপ নির্মল বাতাসে..

এ গাছ,সে গাছ ঘুরে খাবে হরেক রকম ফল,

ডুব দেবে সে মাঝ পুকুরে,খাবে মিষ্টি জল.

গান করবে মনের সুখে বৃষ্টি ভেজা দিনে,

বাঁধবে বাসা গাছের ডালে থাকবে সবুজ বনে.

যদি একবার সে যেতে পারে খাঁচার ওপারে

স্বাধীন ডানায় ঘুরবে সে যে দেশে দেশান্তরে.

আজ খাঁচার ওপারে দাঁড়িয়ে পাখি..

পূরণ হয়েছে একটা স্বপ্ন, মুক্তি সে তো পেলো,

তবু প্রকৃতির রূপ দেখা তার অপূর্ণ রয়ে গেলো..

খাঁচার বাঁধন কাটলো,হায় মনের বাঁধন কাটলো না,

অসীম আকাশ ডাকছে তবু উড়তে সে আর পারলো না,

খাঁচার ভিতর বন্দী থেকে সঙ্গী হয়েছে ভয়,

হায়রে পাখি, ভুলেই গেছে কেমনে উড়তে হয়!!

সবকিছু তার সঙ্গে ছিল,শুধু সাহসটা তার ছিল না,

স্বাধীন হওয়ার পরেও তাই শৃঙ্খল তারে ছাড়লো না.

17/04/21

১৩

 

কোন খাতে যে বইবে আমার ছোট্ট জীবনখানি,

কিছুই আমি জানি নেগো,জানে অন্তরযামী.

চলার পথে হয়তো অনেক মিলবে অবহেলা,

তবু আমি দাঁড় বেয়ে যাই,বেয়ে যাই মোর ভেলা..

চাওয়া পাওয়ার হিসেব কষে লাভ-ই বলো কি?

যেটুকু পেলাম সেটুকুতেই,নাহয় খুশি থাকি.

দুর্গম পথ জানি, মানি আছেন বিধাতা,

কোনো কিছুর সাথেই তাই করিনি সমঝোতা..

জীবন আমার তুচ্ছ বড়ই,হয়তো মূল্যহীন,

জীবন মানে তো এগিয়ে যাওয়া,এ পথ অন্তহীন..

 

১৪

 

মক্কা না মদিনা?

কোথা মোর আস্তানা?

ঠিক মতো জানিনা,

কিছুই যে মানি না,

কেউ ওগো বলো না?

কি যে মোর ঠিকানা!!

এখনো যে কত কিছু

আছে মোর অজানা..

সারাদিন কাজে কাজে

বই পড়া হয় না,

কাজ শেষে ঘুম আসে,

স্বপন ও তো দেখি না,

গীতা আমি পড়ি না,

বাইবেল জানি না,

কোরান শরীফ টাও

পড়া আর হলো না,

ধর্ম, অধর্ম

কিছুই যে জানি না,

জীব সেবা শিব সেবা

এর বেশি বুঝি না..

তবু ওগো বলো না

কোথা মোর আস্তানা!

বাকি থেকে যাবে জেগো

জীবনের ঠিকানা..

 

১৫

…মার্কেট এর ইতিকথা…

মার্কেট এর এই অবস্থা লাগছে অসহনীয়,

বুঝে উঠতে পারছি না ভাই, কি আমার করণীয়!

সকাল থেকে রাত্রি কাটছে বসে বসে,

চিন্তায় ঘুম ছুটেছে আমার কাস্টমার এর আশে.

বিকাল থেকে বক্স এ বাজছে অফার অফার,

তবু কাস্টমার এর দেখা মিলছে না তো আর.

কলিং করছি কাস্টমারে, করছি লিফলেটিং,

স্টোর টাকেও সাজিয়েছি, এদিকে আবার বাড়ছে কস্টিং!

কি করলে মিলবে ওরে কাস্টমার এর দেখা?

কি করলে দেখতে পাবো, আশার আলোক রেখা?

সততা কে মোরা মূলধন করে এগিয়ে চলেছি নিত্য,

লাভ এর লোভে বিকিয়ে দিইনি নিজের মানুষত্ব

থামুক ঝঞ্জা,ফিরুক শান্তি, হোক দুঃসহ দিনের অবসান,

মোর সকল কর্মযজ্ঞে হোক, সিদ্ধিদাতার অধিষ্ঠান.

গোরা ..

১৬

 

জানি নীরব হয়েছে কবি
হারিয়েছে বুঝি ভাষা,
চারিদিকে আজ শঙ্কা
কবি হারায়নি তবু আশা..

ছন্দে ভরা কল্পনা জাল
আবার বুনবে কবি,
দেখবে যারা বলবে তারাই
এ যে আমারই জলছবি..

হারতে শেখেনি কবি তোমাদের
সে যে জাগায় চেতনা প্রাণে,
নতুন লেখনী সঙ্গে নিয়ে
কবি ফিরবে সসম্মানে..

উতলা হবে উৎসুক মন
হবে কবিতার প্রেমে পড়া,
জীবন নদীতে আসবে বন্যা
কবি আসতে দেবে না খরা..

কবির জীবনে চলতেই থাকে
বারবার ওঠাপড়া..
অসহায় কবি কখনো কখনো
তাই হয় যে শব্দ হারা..

কবির ছন্দ শেষ হবে নাকো
হবেনা লেখনী হারা,
কবির মূল্য কেউ না বুঝুক
বুঝবে নীরব কবিতারা।

 

১৭

 

শাপমোচন.🕊


যে পাখি ভুলেই গেছে কেমনে উড়তে হয়,
তার বন্দী থাকা,না থাকায় কিবা আসে যায়!!
মনের কোণে জমছে ধুলো ,বাড়ছে ডানার ভার ,
স্বাধীনতার স্বাদ টা পাখী বুঝবি কবে আর !!
খাঁচার ভিতর বন্দী থেকে সঙ্গী হয়েছে ভয়,
হায়রে পাখি, ভুলেই গেছে কেমনে উড়তে হয়!!
তোর সাহস টাকে বেলুন করে ডানার সাথে বাঁধ,
খাঁচার তালাও মানবে রে হার, পাবি মুক্তির স্বাদ।।
উড়িস তখন ইচ্ছেমত, যেদিকে দুচোখ যায় ,
পূরণ হবে স্বপ্ন দেখিস, হবে নতুন পরিচয় ।।।।

কলমে গোরা.. ৩১.০১.২৩.

১৮

 

চলো পাল্টাই


চলো পাল্টাই,
পাল্টাই নিজের ভাবনাগুলো,
নিজের অহংটাকে।
স্বভাবটা পাল্টাই,
পাল্টাই নিজেদের দেখার চোখ টাকে।

চলো বিশ্বাস করি।
সত্য, ন্যায় এর পথে চলি,
প্রকৃতির সাথে আবার
একটা নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তুলি।

নিজেদের কথা বলা পাল্টাই,
বোধটাকে জাগাই,
সমাজ কে পাল্টানোর আগে
চলো নিজেকে পাল্টাই।

চলো খুঁজি আমার আমি কে,
কেই বা পাঠালো আমাদের এই পৃথিবীতে?
কি কর্ম আমার জন্য নির্দিষ্ট আছে?
আমরা কি এসেছি শুধু নিতে??

শ্রেষ্ঠ জন্ম এই মানুষ জন্ম,
আমরা সত্যি কি মানুষ হতে পেরেছি?
সবার আগে চলো মানুষ হই।
জাগিয়ে তুলি মানুষত্ব কে।
উত্তরণ ঘটুক আমাদের মানসিকতার।
চলো বিকশিত হই।।

মানুষের ধর্ম কি?
চলো নিজেকে জানি,নিজেকে বুঝি।
বাহির জগৎ এ দেখার আগে
নিজের ভিতর খুঁজি।

কিভাবে এলাম!
মাতৃগর্ভে কে আমাদের বড় করলো!
কোন শিল্পী তার তুলির টানে আমাদের
এতো সুন্দর করে সাজিয়ে তুললো?

শৈশব থেকে কৈশোর থেকে যৌবন এ
আসার পিছনে আমাদের কি অবদান আছে?
আমাদের শরীরে অক্সিজেন,রক্ত প্রবাহকে
কে আপন খেয়ালে চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছে !

এই প্রকৃতি, পশু পাখি গাছ আর
আমরা কি আলাদা,
নাকি সব কিছু সৃষ্টি একই ভাবে?
সমস্ত সৃষ্টির মূল কি সেই
এক এবং অদ্বিতীয় ঈশ্বর???
তাঁকে জানবো কিভাবে!!

চলো খুঁজি সব্বাই..
চলো পাল্টাই..

09/01/24

যদি ভাল লাগে সবাই কমেন্ট কোরো

Comments are closed.

Scroll to Top